FAQ (আপনার জিজ্ঞাসা)

  • ক) ডিএসকে’র ঋণ কার্যক্রমের নিয়মিত সদস্য/ঋণ গ্রহিতা, খ) ডিএসকে’র ঋণ কার্যক্রমের নিয়মিত সদস্য’র স্বামী/স্ত্রী/অভিবাবক/পরিবারের সদস্য), গ) ই-কমার্সভুক্ত ব্যবসায়ী/উদ্যোক্তা এবং ঘ) সাধারণ উদ্যোক্তা/ব্যবসায়ী যার দৃশ্যমান কোনো সচল উদ্যোগ/ব্যবসা আছে তিনি ই- লোন নিতে পারবে।

  • দৃশ্যমান উদ্যোক্তা/ব্যবসায়ী, নারী কিংবা পুরুষ নির্বিশেষে উক্ত উদ্যোগ /ব্যবসার মালিক হলে ই-লোন নিতে পারবে।

  • ওয়েবসাইট (আবেদন করুন) কিংবা ডিএসকে ই-লোন অ্যাপ্ (আবেদন করুন) এ প্রবেশ করে রেজিষ্টার্ড করে নির্ধারিত আবেদনপত্রে ঋণের জন্য আবেদন করতে হবে এবং ডক্যুমেন্টসমূহ সংযুক্ত করতে হবে।
    কম্পিউটার ওয়েবসাইট (https://dskmart.com/dskeloan/eloan/login) কিংবা ডিএসকে ই-লোন অ্যাপ্ (অ্যাপ্ এর লিংক পরবর্তীতে যুক্ত করা হবে) এ প্রবেশ করে নিবন্ধন/রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। নিবন্ধনের পর সাইন ইন (নির্ধারিত ফোন নং/ইমেইল এবং পাসকোড) দিয়ে ই-লোন আবেদনপত্রে তথ্যাদি দিতে হবে এবং ডক্যুমেন্টসমূহ সংযুক্ত করতে হবে। সঠিকভাবে আবেদনপত্র উপস্থাপন পরবর্তীতে কোনো ধরনের যোগাযোগের প্রয়োজন নেই। ডিএসকে ই-লোন/ঋণ কর্মসূচী বিভাগ আপনার কাছে যাবে, যোগাযোগ করবে- যদি প্রয়োজন হয়।

  • - ঋণ নিতে চাইলে ব্যাংক একাউন্ট লাগবে, যা বর্তমানে বাধ্যতামূলক। পরবর্তীতে এমএফএস (বিকাশ/নগদ ইত্যাদি) এ একটি একাউন্টের মাধ্যমেও লেনদেন করার সুযোগ দেয়া হবে।

  • না, কোন ধরণের জামানত লাগবে না।

  • - প্রয়োজনীয় ডক্যুমেন্টস ( এখানে ক্লিক করুন)।

  • - বাধ্যতামূলক। এনআইডি/স্মার্ট এনআইডি বাধ্যতামূলক এবং এনআইডি’র সঠিক নম্বর ঋণ আবেদনে উল্লেখ করতে হবে।

  • না, সমিতির সভায় যাওয়া বাধ্যতামুলক নয় (ক ক্যাটাগরি ব্যতীত)। ঋণের অর্থ ঋণ গ্রহীতা প্রদত্ত ব্যাংক হিসাব কিংবা এমএফএস হিসাবে প্রদান (বিতরণ) ও উক্ত হিসাবের মাধ্যমে/নগদে পরিশোধ করা যাবে ।

  • যে কোন ধরণের ই-লোন গ্রহীতা কিংবা পরিবারের সদস্যদের সঞ্চয় জমাদানে উৎসাহিত করা হবে। উল্লেখ্য, ডিএসকে জমাকৃত সঞ্চয়ের উপর বিদ্যমান বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রদত্ত সুদের চাইতেও অধিক হারে সুদ প্রদান করে (৬.২৫% -১০.০০%)।

  • অ্যাপ থেকে পাওয়া যাবে না। তবে সফটওয়্যার সৃষ্ট ওয়েবসাইট থেকে ঋণ বিতরণকালে পরিশোধ সূচি দেয়া হবে।

  • ওয়েবসাইট কিংবা অ্যাপ্ এ আবেদন সম্পন্ন করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি আইডি নং সৃষ্টি হবে, যা আবেদনকারী জানতে পারবেন।

  • ই-লোনের মেয়াদ হবে ৩ মাস, ৬ মাস, ৯ মাস এবং ১ বছর (১১ কিস্তি)।

  • গ্রাহকের ক্যাটাগরি অনুযায়ী ঋণের পরিমান নির্ভর করবে। সর্বোচ্চ ঋণের পরিমান হবে ৫.০ (পাঁচ) লক্ষ টাকা। তবে গ্রাহকের ক্যাটাগরি, ঋণের দফা ও উদ্যোগ/ব্যবসার পরিধি বিবেচনায় ঋণের পরিমান নির্ধারিত হবে।

  • প্রদত্ত ঋণের সার্ভিস চার্জ হবে ফ্ল্যাট পদ্ধতিতে ১২.০০% (২৩.৭৫% ক্রমহ্রাসমান পদ্ধতিতে)। হ্যাঁ, নির্ধারিত সময়ের পরে ঋণ কিস্তি পরিশোধ করা হলে ঋণ গ্রহীতাকে অতিরিক্ত সুদ/সার্ভিস চার্জ দিতে হবে।

  • আবেদনকারীর উদ্যোগ/ব্যবসা দৃশ্যমান, সচল ও লাভজনক হতে হবে এবং ই-কমার্সের ক্ষেত্রে ওয়েবসাইট/সোসাল মিডিয়া পেজ এবং ডিজিটাল লেনদেনের তথ্য থাকতে হবে।

  • ঋণ গ্রহীতার প্রয়োজনে ঋণ পাশবই দেয়া হবে এবং নিয়মিত পোস্টিং দেয়া হবে। পুরো প্রক্রিয়াটি ডিজিটাল ব্যবস্থাভুক্ত হলে পাস বইয়ের প্রয়োজন হবে না।

  • প্রাথমিকভাবে ই-লোনের কর্ম এলাকা নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, গাজীপুর এবং নারায়নগঞ্জ মেট্রোপলিটন সিটি এবং সন্নিহিত এলাকায়। আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে, আপনার এলাকায়ও আমরা এ সেবা নিয়ে আসার চেষ্টা করব।

  • ডিএসকে ই-লোন বিধিমালা অনুযায়ী, ঋণ ঝুঁকি তহবিল ফি (প্রিমিয়াম) বাবদ প্রতি ১,০০০ টাকা ঋণের বিপরীতে ৭.০০ (সাত) টাকা (০.৭%) ঋণ গ্রহণকালে ঋণ গ্রহীতাকে প্রদান করতে হবে, যা অফেরতযোগ্য। ঋণ চলাকালীন (Loan repayment tenure) ঋণ গ্রহিতার মৃত্যু হলে ঋণ ঝুঁকি তহবিল হতে অপরিশোধিত ঋণস্থিতি মওকুফ /সমন্বয় করা হবে। ঋণ গ্রহীতার মৃত্যু পরবর্তী কোন অর্থ পরিশে¬াধ করতে হবে না।

  • আবেদনকারীর পরিবারের সদস্য নয় এমন কেউ গ্যারান্টার মনোনীত হবেন, যিনি দোকান/ উদ্যোক্তা ঘরের মালিক কিংবা অন্য কোন সমপর্যায়ের দৃশ্যমান উদ্যোগ/ব্যবসার মালিক কিংবা ডিএসকে’র ঋণ কর্মসূচি/ই-লোন কর্মসূচি বিভাগের নিকট গ্রহণযোগ্য উপযুক্ত ব্যক্তি, যার একটি এনআইডি আছে ।

  • একজন ঋণ গ্রহিতা এমএফএস (বিকাশ, নগদ ইত্যাদি)’র মাধ্যমে ঋণের অর্থ লেনদেন করতে পারবে-ঋণ গ্রহণ এবং ঋণকিস্তি পরিশোধ করতে পারবে। তবে, এসকল মাধ্যমে লেনেদেনের ক্ষেত্রে ফি (অতিরিক্ত ব্যয়) ঋণ গ্রহীতাকে বহন করতে হবে।